হুমকির অর্থ একজন ব্যক্তি এবং একটি গোষ্ঠী উভয়ই একজনকে ধর্ষণ করা। ব্যক্তি শারীরিক বা মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয়।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হুমকির ঘটনা সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। শিশুরা একটি ভুক্তভোগীকে বেছে নেয় এবং তাকে অপমানিত করে, যার ফলে তারা নিজের ত্রুটিগুলি আড়াল করার চেষ্টা করে। শিক্ষার্থী এবং শ্রেণীর মধ্যে দ্বন্দ্বের ইতিমধ্যে বিদ্যমান পরিস্থিতি সমাধান করা খুব কঠিন এবং কখনও কখনও প্রায় অসম্ভব। অতএব, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ইতিমধ্যে প্রতিরোধ শুরু করা উচিত।
একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হ'ল শ্রেণিকক্ষে অনুকূল মানসিক জলবায়ু তৈরি করা। অভিভাবক এবং শিক্ষকদের উচিত শিশুদের র্যালিতে জড়িত হওয়া। বাচ্চাদের অবশ্যই একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম হতে হবে। সাধারণত, খেলাধুলা, সংস্কৃতি এবং শখের লক্ষ্য নিয়ে বিভিন্ন ক্লাব, চেনাশোনা, ইভেন্টগুলির মাধ্যমে এই জাতীয় মিথস্ক্রিয়া পরিচালিত হয়।
মনোবিজ্ঞানী এবং সামাজিক শিক্ষাবিদদের কেবল শিশুদের সমস্যা নয় মনোযোগ দেওয়া উচিত। প্রায়শই, আপাতদৃষ্টিতে শান্ত, লাজুক বাচ্চাদের ডায়াগনস্টিকগুলি প্রয়োজন। মনোবিজ্ঞানের মূল কাজ হ'ল এই জাতীয় স্কুলছাত্রীদের ব্যক্তিত্ব বিকাশ করা, তাদের আত্মমর্যাদাবোধ বাড়ানো, যাতে ভবিষ্যতে তারা নিজের পক্ষে দাঁড়াতে পারে।
পরবর্তী পদক্ষেপটি হিংসাত্মক সংঘাতের সমাধানের উদ্দেশ্যে কথোপকথন, গেমস এবং প্রশিক্ষণ পরিচালনা করা। শিক্ষার্থীদের তাদের মুষ্টি দিয়ে সমস্যাগুলি সমাধান করার চেয়ে কোনও আপস করা ভাল কিনা তা বুঝতে শিখতে হবে।
চূড়ান্ত পদক্ষেপটি সেই স্কুলছাত্রীদের সাথে সংশোধনমূলক কাজ যারা ছোটবেলা থেকেই নিজেকে আক্রমণাত্মক, ঝগড়ার প্ররোচনা হিসাবে দেখায়। প্রথমত, এই জাতীয় শিশুদের নিয়ে জটিল কাজ করা দরকার, এটি স্কুল এবং পরিবারের প্রভাব। শিশুর জন্য অগ্রহণযোগ্য আচরণের কাঠামো সেট করা প্রয়োজন, তবে একই সাথে এটিও ভুলে যাওয়া দরকার যে এমনকি সবচেয়ে সমস্যাযুক্ত শিশুটিরও ভালবাসা এবং শ্রদ্ধা প্রয়োজন।