স্কুল যেখানে কিশোর-কিশোরীরা তাদের জীবনের বেশিরভাগ সময় ব্যয় করে। কোনও শিশুকে যথাযথভাবে শিক্ষিত করার জন্য, এটি বুঝতে হবে যে তার লালন-পালনের ভিত্তি তার জীবনের স্কুল শিক্ষার সঠিক স্থানের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে। শিক্ষার্থী যে তিনটি বয়সের গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত তার উপর নির্ভর করে এই পদ্ধতির ভিন্নতা রয়েছে।
নির্দেশনা
ধাপ 1
অল্প বয়সে, একজন শিক্ষার্থীর লালন-পালনে এক সিদ্ধান্ত নেওয়া ভূমিকা পরিবার তার আত্মীয়স্বজন, যা তার বাইরে বিদ্যালয়ের বাইরে সংগঠিত ও নিয়ন্ত্রিত করে relative তার উচিত তার প্রতিদিনের রুটিনটি আঁকতে এবং শিক্ষার্থীর প্রতিদিনের রুটিনের উপর নজর রাখা, যার মধ্যে পড়াশোনার জন্য স্বচ্ছ সময়ের পরিকল্পনা করা, গৃহস্থালীর কাজ করা, নিয়মিত গৃহস্থালী কাজ সম্পাদন করা এবং বন্ধুদের সাথে আরাম করা উচিত। এই পর্যায়ে শিক্ষকের কাজটি হল শিশুদের দিগন্তকে আরও প্রশস্ত করতে, খেলাধুলায় বিশেষ মনোযোগ দেওয়ার জন্য সর্বাধিক বহুমুখী বিকাশ provide
ধাপ ২
কৈশরত্ব কর্তৃপক্ষের পরিবর্তনের সমস্যা এবং বয়ঃসন্ধিকালীন বোধের বোধ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। কিশোরের আগ্রহের বৃত্তটি প্রসারিত হচ্ছে, তিনি আরও বিভিন্ন বিষয়ে আগ্রহী, পেশাগুলির প্রতি আগ্রহ দেখানো হয়েছে, অল্প বয়সের তুলনায় শিক্ষার জন্য নতুন সুযোগ উপস্থিত হয়। এই পর্যায়ে পিতামাতাদের "পিতা-মাতা-সন্তানের" পরিবর্তে "অংশীদার-অংশীদার" অবস্থানের কাঠামোর মধ্যে সন্তানের সাথে সম্পর্কিত হওয়া উচিত। স্কুলে একজন শিক্ষকের কাজের লক্ষ্য স্কুলছাত্রীদের দলকে একত্রিত করার পাশাপাশি স্কুল এবং বহির্মুখী ক্রিয়াকলাপগুলিতে সংযুক্ত শিক্ষার্থীদের দৈনন্দিন জীবনের ক্রিয়াকলাপ প্রবর্তনের দিকে লক্ষ্য করা উচিত।
ধাপ 3
প্রবীণ স্কুলছাত্রীদের লালন-পালনে শিক্ষকের ভূমিকা আবার বেড়ে যায়। এই সময়কালে, বিশ্বরূপের ভিত্তিগুলি গঠিত হয়, তাদের একটি নৈতিক ও নাগরিক অবস্থান রয়েছে, যা তাদের জীবন পথ বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে আরও ভাল চলাচল করতে সহায়তা করে। শিক্ষা ও লালন-প্রক্রিয়া সফলভাবে এবং দ্বন্দ্ব-মুক্ত প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের জন্য, পিতা-মাতা এবং শিক্ষক উভয়েরই শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সম্মান এবং বিশ্বাস অর্জন করা প্রয়োজন। এই ক্ষেত্রে, তিনি যথাসম্ভব আধ্যাত্মিক এবং নৈতিক ভিত্তিগুলি বোঝাতে এবং সংহত করতে সক্ষম হবেন, যা ভবিষ্যতের ব্যক্তিত্বের মূল হয়ে উঠতে হবে।