সামান্য উত্তেজনায় লজ্জা থেকে নিজেকে কীভাবে ছাড়িয়ে নেওয়া যায়

আত্মবিশ্বাসী, হতাশাবোধ এবং গুরুতর দেখতে কখনও কখনও এটি গুরুত্বপূর্ণ এবং কিছু লোক এটি সহজেই করেন। এবং কেউ কেউ বিশ্বাসঘাতক ব্লাশ দ্বারা বিরক্ত হয় যা সামান্য অভিজ্ঞতায় মুখ theেকে দেয়। এটি এত গুরুতর সমস্যা বলে মনে হচ্ছে না, তবে এটি জীবনকে গুরুতরভাবে জটিল করতে পারে।

সমস্ত লোক বিভিন্ন উপায়ে মানসিক অশান্তিতে প্রতিক্রিয়া দেখায় - এগুলি ফ্যাকাশে হয়ে যায়, ঘাম হয়, কারও হাত কাঁপছে। তবে মুখে রঙে রঙ ছুটে যাওয়ার মতো বিরক্তির কারণ কিছুই নেই, কারণ আপনি নিজের মুখটি আড়াল করতে পারবেন না। তদতিরিক্ত, লোকেরা যখন সাধারণ মনোযোগের বস্তুতে পরিণত হয় ঠিক সেই মুহুর্তে এই লজ্জার প্রবণতা।

লোকেরা লজ্জা পাবে কেন

বাহ্যিক উত্সাহের প্রতি লালভাব শরীরের একেবারে প্রাকৃতিক প্রতিক্রিয়া, এতে কোনও প্যাথলজি নেই। এটি চাপ বা স্নায়ুতন্ত্রের বিশেষ উত্তেজনার উপর নির্ভর করে না। এটি এমনকি ব্যক্তি কুখ্যাত, খুব লাজুক এবং বিনয়ী একটি চিহ্নও নাও হতে পারে।

তদুপরি, কেউ কেউ কুখ্যাত হন, তাদের দেহের এ জাতীয় স্বতন্ত্রতা সম্পর্কে জেনে - কোনও কারণে, একজন ব্যক্তি লজ্জিত, এই বোধ করে, আরও বিব্রত হন, বিরক্তি অনুভব করেন, তার মুখটি উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে এবং … বাঁকানো ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট নেই is দূরে বা পুরোপুরি ছেড়ে। এবং যদি এটি ক্রমাগত ঘটে থাকে, এবং এমনকি উপহাসের বিষয় হয়ে ওঠে, তবে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে কোনও ব্যক্তি কিছুটা প্রত্যাহার হয়ে যায়।

এই সমস্যাটি কীভাবে মোকাবেলা করা যায়

এই ধরণের ক্ষেত্রে সর্বাধিক সহজ পরামর্শ হ'ল মনোযোগ দেওয়া, গুরুত্ব না দেওয়া। এবং এই পরামর্শটি আপনার চারপাশের লোকদের জন্য না হলে দুর্দান্ত হবে। তারা দেখেছে, তারা গুরুত্ব দেয় এবং এটিকে জোর দেওয়ার মতো সুস্বাদু উপাদানের সবার নেই। এবং কিছু ক্ষেত্রে, তারা কথোপকথক ব্লাশ করা হয়েছে তার ভিত্তিতে ভুল উপসংহার টানতে পারে। "ব্লাশড - এর অর্থ তিনি মিথ্যা বলছেন, তার অর্থ তিনি এর জন্য দোষী হবেন," ইত্যাদি।

মুখের হঠাৎ লালভাব নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব, যারা এই সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন তারা সকলেই এটি জানেন। এটি অনিচ্ছাকৃতভাবে ঘটে থাকে, সুতরাং, লজ্জা অর্জন করা যেমন অসম্ভব, তেমনি ইচ্ছামতো ব্লাশও ঘটায়। আপনি এটিতে "খেলতে" পারেন এবং কীভাবে তা এখানে।

এক চাপের পরিস্থিতি আপনার জন্য অপেক্ষা করছে, যা আপনাকে আবার লজ্জাজনক করে তুলবে, এই বিষয়টি জেনে আগেই নিজেকে বলুন: "এখন আমি কথা বলব এবং ফ্ল্যাশ করব," বা এমনকি আপনার মুখটি লাল হওয়ার জন্য আদেশ দিন। প্রথমবার, সম্ভবত, আপনি ভাসা হবে, তবে ভবিষ্যতে এই "আদেশ" কাজ করা বন্ধ করবে।

হঠাৎ লালচেভাব "মাস্ক" করা কি সম্ভব?

গুঁড়া এখানে সাহায্য করবে না। কথোপকথন বা যুক্তির সময় আপনি যে ব্লাশ করেছিলেন তা আপনি লুকিয়ে রাখতে পারবেন না। এই ক্ষেত্রে, এটি অন্য কারও জন্য অপেক্ষা না করে লুকিয়ে রাখা নয়, বরং বিপরীতে, সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করা প্রয়োজন। বাক্যগুলিতে স্টক আপ করুন যা আপনার অবস্থা অন্যদের কাছে ব্যাখ্যা করতে সহায়তা করবে।

এগুলি বেশ গুরুতর বক্তব্য হতে পারে: "আমি কেবল ক্রোধে জ্বলছি!", "দেখুন, আপনি আমাকে রঙিনে চালিত করেছেন।" অথবা তারা মজা করতে পারে: "আমি আপনার চিন্তাভাবনাগুলি পড়েছি এবং তারা আমাকে বিভ্রান্ত করেছে" ইত্যাদি পরিস্থিতি অনুসারে। আপনি যে ব্লাশ করেছেন তাতে লজ্জা পাবেন না, এতে কোনও ভুল নেই। তদুপরি, বয়সের সাথে সাথে, যদি কোনও ব্যক্তি তার বিশেষতাকে মানিয়ে নিতে, নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে শেখার সুযোগ পান তবে এটি পাস হয়।

মূল জিনিসটি মানুষকে এড়ানো শুরু করা নয়। এটি এমন যোগাযোগ যা হঠাৎ অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ থেকে নিরাময় করতে পারে, আচরণের এবং আত্মবিশ্বাসের স্বাধীনতা দেয়।